Skip to main content

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট কোড






অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে সেটিংস পরিবর্তন ও টেস্ট পরিচালনা করা যাবে।



*#06# – IMEI নাম্বার প্রদর্শন করবে।
##2664## – টাচ স্ক্রীন টেস্ট কোড।
##0*## – এলসিডি টেস্ট।
##2664## – টাচ স্ক্রীন টেস্ট।
##3264## – র‍্যাম ভার্সন টেস্ট
##34971539## – ক্যামেরা ইনফর্মেশন।
##232338## – ওয়াইফাই ম্যাক এড্রেস।
##1472365## – জিপিএস টেস্ট।
*2767*3855# – ফ্যাক্টরি রিসেট কোড( ফনের সব ডাটা ডিলিট হয়ে যাবে )
##4636## – ফোন এবং ব্যাটারি সংক্রান্ত তথ্য।
##273282*255*663282*## – সকল মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ করার কোড।
##197328640## – সার্ভিস টেস্ট মোড কোড।
##1111## – FTA সফটওয়্যার ভার্সন ।
##1234## – PDA এবং firmware ভার্সন।
##232339## – Wireless LAN টেস্ট কোড।
##0842## – ব্যাক লাইট ও ভাইব্রেসন টেস্ট কোড।
*#12580*369# – সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ইনফর্মেশন।
*#9090# – ডায়াগনস্টিক কনফিগারেশন।
*#872564# – ইউএসবি লগিন কন্ট্রোল।
*#301279# – HSDPA/HSUPA কন্ট্রোল মেনু।
*#7465625# – ফোন লক স্ট্যাটাস।
##7780## – ফ্যাক্টরি রি-স্টোর সেটিং। গুগল অ্যাকাউন্ট সহ সকল সিস্টেম ডাটা মুছে যাবে।
*2767*3855# – ফ্যাক্টরি ফরম্যাট সেটিং। সকল ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ডাটা মুছে যাবে এবং ফার্মওয়্যার রি-ইন্সটল হবে।
##4636## – ফোন এবং ব্যাটারি ইনফর্মেশন।
##273283*255*663282*## – ফাইল কপি স্ক্রীন। সব ইমেজ, সাউন্ড, ভিডিও, ভয়েস মেমো ব্যাক আপ করা যাবে।
##197328640## – সার্ভিস মোড কোড। বিভিন্ন টেস্ট ও সেটিং বদলানোর জন্য।
##7594## – এই কোড আপনার ইন্ড কল/ পাওয়ার বাটন কে ডাইরেক্ট পাওয়ার অফ বাটন এ পরিনত করবে।
##8255## – G Talk সার্ভিস মনিটর কোড।
##34971539## – ক্যামেরা ইনফর্মেশন। ক্যামেরা ফার্মওয়্যার আপডেট অপশন টি ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার ক্যামেরা ফাংশন বন্ধ হয়ে যাবে।
W-LAN, GPS and Bluetooth Test Codes:
##232339## OR ##526## OR ##528## – W-LAN টেস্ট কোড। টেস্ট শুরু করার জন্য মেনু বাটন ব্যবহার করুন।
##1575## – আরেকটি জিপিএস টেস্ট কোড।
##232331## – Bluetooth টেস্ট কোড।
##232337#*# – Bluetooth ডিভাইস ইনফর্মেশতেস
##0588## – প্রক্সিমিটি সেন্সর টেস্ট।


অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দিন শেয়ার করে। 
ধন্যবাদ সবাইকে


 

Comments

Popular posts from this blog

What is hacking? হ্যাকিং কি?

  হ্যাকিং বলতে একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে অননুমোদিত অ্যাক্সেস লাভের কাজকে বোঝায়। এতে হ্যাকার অ্যাক্সেস করার জন্য অনুমোদিত নয় এমন তথ্য বা সংস্থানগুলিতে অ্যাক্সেস পেতে সিস্টেমের সুরক্ষার দুর্বলতাগুলি সনাক্ত করা এবং শোষণ করা জড়িত। হ্যাকিং বিভিন্ন কারণে করা যেতে পারে, যার মধ্যে আর্থিক লাভ, ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য, অথবা একটি সিস্টেমের নিরাপত্তা পরীক্ষা এবং উন্নত করা। যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অনুমতি ছাড়া হ্যাকিং অবৈধ এবং এর ফলে ফৌজদারি অভিযোগ, জরিমানা এবং কারাদণ্ড হতে পারে। হ্যাকিং দুই ধরনের: এথিক্যাল হ্যাকিং এবং অনৈতিক হ্যাকিং। এথিক্যাল হ্যাকিং, যা পেনিট্রেশন টেস্টিং নামেও পরিচিত, দুর্বলতা শনাক্ত করতে এবং নিরাপত্তা উন্নত করতে সিস্টেম মালিকের অনুমতি এবং জ্ঞান নিয়ে করা হয়। অপরদিকে, অনৈতিক হ্যাকিং করা হয় অনুমতি ছাড়া এবং দূষিত উদ্দেশ্যে। এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হ্যাকিং যখন নৈতিক এবং অনৈতিক উভয় উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা যেতে পারে, এটি সর্বদা নৈতিক ও আইনানুগভাবে কাজ করা এবং অন্যদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তাকে সম্মান করা গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাকিং বলতে সাধারণত কম্...

Termux Beginner to Advance Guidelines

  যারা এখনো টারমাক্স সম্পর্কে জানেন বা প্রশ্ন আছে টারমাক্স ইন্সটল করার পর কি করবো? তাদের জন্য পোস্ট টি। প্রথমত, টারমাক্স ইন্সটল করেই কারো আইডি হ্যাক করা বা হ্যাকার হয়ে যাওয়ার চিন্তা বাদ দেন। আগে শেখার উপর ফোকাস করেন। এখন আসি টারমাক্স এর ব্যাপারে, টারমাক্স সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমে লিনাক্স সম্পর্কে জানতে হবে। লিনাক্স কি? লিনাক্স আসলে কোন অপারেটিং সিস্টেম নয়, এটি মূলত একটি কার্নেল—বলতে পারেন, যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের এটি হার্ট, কেনোনা কার্নেল কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। যদি সহজ ভাষায় বলতে চেষ্টা করি, অবশ্যই লিনাক্স উইন্ডোজের মতোই একটি কমপ্লিট সিস্টেম, যেটার সাহায্যে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। তবে টেকনিক্যালি এটি উইন্ডোজ থেকেও বেশি কিছু। লিনাক্সকে একটি ইঞ্জিন বলতে পারেন, যেটি আলাদা অনেক অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য পাওয়ার প্রদান করে থাকে।  লিনাক্সের উপর তৈরি অপারেটিং সিস্টেম গুলোকে ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো বলা হয়, যেমন- উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট, রেড হ্যাট, ফেডোরা, ইত্যাদি। বর্তমানে হ্যাকারদের বহুল ব্যাবহৃত Kali...

হালাল উপার্জন ?

  ইসলামী শিক্ষায়, হালাল উপার্জন বলতে এমন আয় বোঝায় যা হালাল উপায়ে এবং ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে অর্জিত হয় যা ইসলামী আইন বা শরীয়াহ অনুসারে অনুমোদিত। মুসলমানদের জন্য হালাল উপার্জন করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ইসলাম প্রচার করে এমন নৈতিক ও নৈতিক মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে। হালাল উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. একটি বৈধ ব্যবসা বা পেশা থেকে উপার্জন: এর মধ্যে রয়েছে শরীয়াহ অনুযায়ী বৈধ বাণিজ্য, বিক্রয় বা ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত আয়। 2. কর্মসংস্থান থেকে আয়: কর্মসংস্থান থেকে উপার্জন যেখানে সম্পাদিত কাজ ইসলামী মূল্যবোধের পরিপন্থী নয় বা কোনো বেআইনি কার্যকলাপ জড়িত। 3. হালাল ব্যবসায় বিনিয়োগ: ইসলামী নীতি ও মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ব্যবসা বা কোম্পানিতে বিনিয়োগ থেকে আয়। 4. উত্তরাধিকার: বৈধ উৎস থেকে প্রাপ্ত উত্তরাধিকার হালাল উপার্জন হিসাবে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, হারাম উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. সুদ-ভিত্তিক আয়: সুদ বা সুদ-ভিত্তিক উপার্জন ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। 2. অবৈধ বা অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে উপার্জন: জুয়া, ঘুষ বা অন্যান্য অনৈতিক উপায়ের মত অবৈধ কার্যকলাপের মাধ্যমে ...