Skip to main content

ডার্কওয়েবে প্রবেশ করবেন কিভাবে?





 ডার্কওয়েবে প্রবেশ করবেন কিভাবে?


ডার্ক ওয়েব এ প্রবেশ এর প্রথম শর্ত হলো আপনাকে নিজেকে লুকিয়ে নিতে হবে অর্থাৎ নিজের IP Adress (Internet Protocol Adress) লুকিয়ে নিতে হবে। Dark Web Access করার জন্য Onion নামের একটা নেটওয়ার্ক আছে। যা ডার্ক ওয়েবে Access করার Gateway হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও আরো কয়েকটা নেটওয়ার্ক আছে; তবে এটাই বেশি ব্যবহৃত। এর URL শেষ হয় .onion দিয়ে। আর এ নেটওয়ার্কে প্রবেশের একমাত্র উপায় 'Tor Browser' যা আপনি যেকোনো ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আর এন্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে প্লে-স্টোরে পেয়ে যাবেন। ডাউনলোডের পর ইন্সটল করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। আপনি Tor নেটওয়ার্কের সাথে Connect হয়ে যাবেন। এরপরই আপনি আপনার পছন্দের ওয়েবসাইটে যাবার জন্য তৈরি। তবে আপনার সিকিউরিটির জন্য অবশ্যই একটি ভালো ভিপিএন ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। ভালো ভিপিএন বলতে কোন ভিপিএন এর প্রিমিয়াম একাউন্ট (আমি Nord VPN ইউজ করি)।

আর প্রিমিয়াম ভিপিএন এর একাউন্ট সংগ্রহ করতে না পারলে আপনি ফ্রিতে Orbot ইউজ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার ভিপিএন মোড টা এনাব্লে করে নিতে হবে।


নিম্নে কিছু ডার্ক ওয়েবের লিংক দেওয়া হল↓


(ইমোজি গুলো বাদ দিয়ে টর ব্রাউজার থেকে লিংকে প্রবেশ করুন, কমিউনিটি গাইডলাইন এর কারনে এ সকল লিংক সরাসরি দেওয়া যায় না, তাই আমি ইমোজি ব্যবহার করছি।) 


1. জনপ্রিয় সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক-ও কিন্তু ডার্ক ওয়েবে পাবেন। 

https://🙂facebokcorewwi.🙂onion/ 


2. ডার্ক দুনিয়ার সার্চ ইঞ্জিন

ডিপ সার্চ– http://🙂xycpusearchon2mc.🙂onion/ 


3. টর্চ — http://🙂xmh57jrzrnw6insl.🙂onion/ 


4. দ্য হিডেন উইকি

http://🙂kpvz7ki2v5agwt35.🙂onion/ 


5. নেদারল্যান্ড, গ্রেট ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, ডেনমার্ক, ইত্যাদি দেশের পাসপোর্ট, আইডেনটিটি কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স চাই???

http://🙂abbujjh5vqtq77wg.🙂onion/ 


⚫আরো লাগবে এইরকম আকর্ষনীয় সাইটের লিঙ্ক??? নিচের অ্যাড্রেসে গেলেই পাবেন ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাজানো প্রচুর লিঙ্ক…


http://🙂torlinkbgs6aabns.🙂onion/ 


http://🙂dppmfxaacucguzpc.🙂onion/



বিঃদ্র- শুধু মাত্র শিক্ষা ও সচেতনতার উদ্দেশ্যে।


ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে 

Comments

Popular posts from this blog

What is hacking? হ্যাকিং কি?

  হ্যাকিং বলতে একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে অননুমোদিত অ্যাক্সেস লাভের কাজকে বোঝায়। এতে হ্যাকার অ্যাক্সেস করার জন্য অনুমোদিত নয় এমন তথ্য বা সংস্থানগুলিতে অ্যাক্সেস পেতে সিস্টেমের সুরক্ষার দুর্বলতাগুলি সনাক্ত করা এবং শোষণ করা জড়িত। হ্যাকিং বিভিন্ন কারণে করা যেতে পারে, যার মধ্যে আর্থিক লাভ, ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য, অথবা একটি সিস্টেমের নিরাপত্তা পরীক্ষা এবং উন্নত করা। যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অনুমতি ছাড়া হ্যাকিং অবৈধ এবং এর ফলে ফৌজদারি অভিযোগ, জরিমানা এবং কারাদণ্ড হতে পারে। হ্যাকিং দুই ধরনের: এথিক্যাল হ্যাকিং এবং অনৈতিক হ্যাকিং। এথিক্যাল হ্যাকিং, যা পেনিট্রেশন টেস্টিং নামেও পরিচিত, দুর্বলতা শনাক্ত করতে এবং নিরাপত্তা উন্নত করতে সিস্টেম মালিকের অনুমতি এবং জ্ঞান নিয়ে করা হয়। অপরদিকে, অনৈতিক হ্যাকিং করা হয় অনুমতি ছাড়া এবং দূষিত উদ্দেশ্যে। এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হ্যাকিং যখন নৈতিক এবং অনৈতিক উভয় উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা যেতে পারে, এটি সর্বদা নৈতিক ও আইনানুগভাবে কাজ করা এবং অন্যদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তাকে সম্মান করা গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাকিং বলতে সাধারণত কম্...

Termux Beginner to Advance Guidelines

  যারা এখনো টারমাক্স সম্পর্কে জানেন বা প্রশ্ন আছে টারমাক্স ইন্সটল করার পর কি করবো? তাদের জন্য পোস্ট টি। প্রথমত, টারমাক্স ইন্সটল করেই কারো আইডি হ্যাক করা বা হ্যাকার হয়ে যাওয়ার চিন্তা বাদ দেন। আগে শেখার উপর ফোকাস করেন। এখন আসি টারমাক্স এর ব্যাপারে, টারমাক্স সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমে লিনাক্স সম্পর্কে জানতে হবে। লিনাক্স কি? লিনাক্স আসলে কোন অপারেটিং সিস্টেম নয়, এটি মূলত একটি কার্নেল—বলতে পারেন, যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের এটি হার্ট, কেনোনা কার্নেল কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। যদি সহজ ভাষায় বলতে চেষ্টা করি, অবশ্যই লিনাক্স উইন্ডোজের মতোই একটি কমপ্লিট সিস্টেম, যেটার সাহায্যে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। তবে টেকনিক্যালি এটি উইন্ডোজ থেকেও বেশি কিছু। লিনাক্সকে একটি ইঞ্জিন বলতে পারেন, যেটি আলাদা অনেক অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য পাওয়ার প্রদান করে থাকে।  লিনাক্সের উপর তৈরি অপারেটিং সিস্টেম গুলোকে ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো বলা হয়, যেমন- উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট, রেড হ্যাট, ফেডোরা, ইত্যাদি। বর্তমানে হ্যাকারদের বহুল ব্যাবহৃত Kali...

হালাল উপার্জন ?

  ইসলামী শিক্ষায়, হালাল উপার্জন বলতে এমন আয় বোঝায় যা হালাল উপায়ে এবং ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে অর্জিত হয় যা ইসলামী আইন বা শরীয়াহ অনুসারে অনুমোদিত। মুসলমানদের জন্য হালাল উপার্জন করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ইসলাম প্রচার করে এমন নৈতিক ও নৈতিক মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে। হালাল উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. একটি বৈধ ব্যবসা বা পেশা থেকে উপার্জন: এর মধ্যে রয়েছে শরীয়াহ অনুযায়ী বৈধ বাণিজ্য, বিক্রয় বা ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত আয়। 2. কর্মসংস্থান থেকে আয়: কর্মসংস্থান থেকে উপার্জন যেখানে সম্পাদিত কাজ ইসলামী মূল্যবোধের পরিপন্থী নয় বা কোনো বেআইনি কার্যকলাপ জড়িত। 3. হালাল ব্যবসায় বিনিয়োগ: ইসলামী নীতি ও মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ব্যবসা বা কোম্পানিতে বিনিয়োগ থেকে আয়। 4. উত্তরাধিকার: বৈধ উৎস থেকে প্রাপ্ত উত্তরাধিকার হালাল উপার্জন হিসাবে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, হারাম উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. সুদ-ভিত্তিক আয়: সুদ বা সুদ-ভিত্তিক উপার্জন ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। 2. অবৈধ বা অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে উপার্জন: জুয়া, ঘুষ বা অন্যান্য অনৈতিক উপায়ের মত অবৈধ কার্যকলাপের মাধ্যমে ...