Skip to main content

কীভাবে নিজেই ইমেইল একাউন্ট কে হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাবেন জানতে এ ভিডিওটি দেখুন

 


ভাই, আমার মেইল একাউন্ট তো হ্যাক হয়েছে, রিকোভার করে দেন না প্লিজ !!

প্রতিদিন কমপক্ষে ১০-১৫ জন এই টেক্সট টা আমাকে ইনবক্সে করেন, প্রত্যেকের ই সেইম প্রবলেম ...
কারো কাছে ইমেইল এ ব্যবহৃত ফোন নাম্বার টা নাই, আবার কারো রিকোভারি ইমেইল এ্যাড করা নাই আবার কেউ কেউ পাসওয়ার্ড ই ভুলে গেছেন..
হ্যাক হোক বা না হোক.. রিকোভারি প্রসেস একই.. আর সেটা কেবল আপনি যে ডিভাইস থেকে আগে সাইন ইন করতেন, কেবল সেটা দিয়েই সম্ভব.. অন্য কোনো ডিভাইস থেকে চেষ্টা করেও লাভ হবে না।
আমি আবারও বলছি - কেবল আপনি যে ডিভাইস থেকে আগে সাইন ইন করতেন, কেবল সেটা দিয়েই সম্ভব.. অন্য কোনো ডিভাইস থেকে চেষ্টা করেও লাভ হবে না।
কাজেই আমাকে বা অন্য কাউকে রিকোভার করতে বলে কোনো লাভ নেই.. কারণ, গুগল এর বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী আপনার ডিভাইস ভেরিফিকেশন লাগবেই.. যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি সেই ডিভাইস থেকে রিকোভারের চেষ্টা করছেন ( যে ফোনে আপনার ইমেইল সাইন ইন করা ছিল )
রিকোভারের প্রসেস গুলো এখানে দেখানো হয়েছে -
আর কীভাবে নিজেই ইমেইল একাউন্ট কে হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচাবেন জানতে এ ভিডিওটি দেখুন -

কাজেই... আপনার একাউন্ট এর রিকোভারি করতে অন্য কাউকে দিবেন না, টাকা মেরে ব্লক করে দিবে...
কারণ জিমেইল একাউন্ট মানে আপনার - গুগল একাউন্ট, ইউটিউব চ্যানেল এর একাউন্ট সহ জিমেইল এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল একাউন্ট ই জড়িত !
কাজেই, এত বড় হ্যাকার এর ঠ্যাঁকা পরেনি, আপনার পোস্টের কমেন্ট এ বলে বেড়াবে ” আমি হ্যাকিং জানি, ইনবক্স মি “
তাবিজ ব্যবসায়ী থেকে সাবধান থাকুন...
বরাবরের মতো এবারও বলবো - আপনার সচেতনতা ই পারে আপনাকে সাইবার জগতে অনেকটা নিরাপদ রাখতে পারে।
আমাদের সাথে অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল এ যুক্ত হতে - 
আরেকটা কথা - শেখার বিষয়ে আমাকে যেকোনো সময় নক করতে পারেন, তাই বলে জিএফ আর শত্রুর একাউন্ট হ্যাক করার বিষয়ে দয়া করে নক করবেন না.. আর আমার স্পেশায়ালিটি নেটওয়ার্কিং সিকিউরিটি তে।

Comments

Popular posts from this blog

What is hacking? হ্যাকিং কি?

  হ্যাকিং বলতে একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে অননুমোদিত অ্যাক্সেস লাভের কাজকে বোঝায়। এতে হ্যাকার অ্যাক্সেস করার জন্য অনুমোদিত নয় এমন তথ্য বা সংস্থানগুলিতে অ্যাক্সেস পেতে সিস্টেমের সুরক্ষার দুর্বলতাগুলি সনাক্ত করা এবং শোষণ করা জড়িত। হ্যাকিং বিভিন্ন কারণে করা যেতে পারে, যার মধ্যে আর্থিক লাভ, ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য, অথবা একটি সিস্টেমের নিরাপত্তা পরীক্ষা এবং উন্নত করা। যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে অনুমতি ছাড়া হ্যাকিং অবৈধ এবং এর ফলে ফৌজদারি অভিযোগ, জরিমানা এবং কারাদণ্ড হতে পারে। হ্যাকিং দুই ধরনের: এথিক্যাল হ্যাকিং এবং অনৈতিক হ্যাকিং। এথিক্যাল হ্যাকিং, যা পেনিট্রেশন টেস্টিং নামেও পরিচিত, দুর্বলতা শনাক্ত করতে এবং নিরাপত্তা উন্নত করতে সিস্টেম মালিকের অনুমতি এবং জ্ঞান নিয়ে করা হয়। অপরদিকে, অনৈতিক হ্যাকিং করা হয় অনুমতি ছাড়া এবং দূষিত উদ্দেশ্যে। এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে হ্যাকিং যখন নৈতিক এবং অনৈতিক উভয় উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা যেতে পারে, এটি সর্বদা নৈতিক ও আইনানুগভাবে কাজ করা এবং অন্যদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তাকে সম্মান করা গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাকিং বলতে সাধারণত কম্...

Termux Beginner to Advance Guidelines

  যারা এখনো টারমাক্স সম্পর্কে জানেন বা প্রশ্ন আছে টারমাক্স ইন্সটল করার পর কি করবো? তাদের জন্য পোস্ট টি। প্রথমত, টারমাক্স ইন্সটল করেই কারো আইডি হ্যাক করা বা হ্যাকার হয়ে যাওয়ার চিন্তা বাদ দেন। আগে শেখার উপর ফোকাস করেন। এখন আসি টারমাক্স এর ব্যাপারে, টারমাক্স সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রথমে লিনাক্স সম্পর্কে জানতে হবে। লিনাক্স কি? লিনাক্স আসলে কোন অপারেটিং সিস্টেম নয়, এটি মূলত একটি কার্নেল—বলতে পারেন, যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের এটি হার্ট, কেনোনা কার্নেল কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। যদি সহজ ভাষায় বলতে চেষ্টা করি, অবশ্যই লিনাক্স উইন্ডোজের মতোই একটি কমপ্লিট সিস্টেম, যেটার সাহায্যে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব। তবে টেকনিক্যালি এটি উইন্ডোজ থেকেও বেশি কিছু। লিনাক্সকে একটি ইঞ্জিন বলতে পারেন, যেটি আলাদা অনেক অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য পাওয়ার প্রদান করে থাকে।  লিনাক্সের উপর তৈরি অপারেটিং সিস্টেম গুলোকে ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো বলা হয়, যেমন- উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট, রেড হ্যাট, ফেডোরা, ইত্যাদি। বর্তমানে হ্যাকারদের বহুল ব্যাবহৃত Kali...

হালাল উপার্জন ?

  ইসলামী শিক্ষায়, হালাল উপার্জন বলতে এমন আয় বোঝায় যা হালাল উপায়ে এবং ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে অর্জিত হয় যা ইসলামী আইন বা শরীয়াহ অনুসারে অনুমোদিত। মুসলমানদের জন্য হালাল উপার্জন করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ইসলাম প্রচার করে এমন নৈতিক ও নৈতিক মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে। হালাল উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. একটি বৈধ ব্যবসা বা পেশা থেকে উপার্জন: এর মধ্যে রয়েছে শরীয়াহ অনুযায়ী বৈধ বাণিজ্য, বিক্রয় বা ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত আয়। 2. কর্মসংস্থান থেকে আয়: কর্মসংস্থান থেকে উপার্জন যেখানে সম্পাদিত কাজ ইসলামী মূল্যবোধের পরিপন্থী নয় বা কোনো বেআইনি কার্যকলাপ জড়িত। 3. হালাল ব্যবসায় বিনিয়োগ: ইসলামী নীতি ও মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ব্যবসা বা কোম্পানিতে বিনিয়োগ থেকে আয়। 4. উত্তরাধিকার: বৈধ উৎস থেকে প্রাপ্ত উত্তরাধিকার হালাল উপার্জন হিসাবে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, হারাম উপার্জনের কিছু উদাহরণের মধ্যে রয়েছে: 1. সুদ-ভিত্তিক আয়: সুদ বা সুদ-ভিত্তিক উপার্জন ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। 2. অবৈধ বা অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে উপার্জন: জুয়া, ঘুষ বা অন্যান্য অনৈতিক উপায়ের মত অবৈধ কার্যকলাপের মাধ্যমে ...